[ad_1]
শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন সেই বরাদ্দ থেকেই আসত। কিন্তু গত অর্থবছর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেই বরাদ্দ বন্ধ করে দেওয়ায় বেতন পাচ্ছেন না তাঁরা। এ অবস্থায় শিক্ষকেরা তাঁদের পরিবার নিয়ে আর্থিক অনটনের মধ্যে দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছেন। শিক্ষা কার্যক্রম ঠিকমতো না চলায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় ছাড়ছে।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের অভিযোগ, কয়েক বছর আগেও বিদ্যালয়ে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ছিল। শুধু প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতার কারণে বিদ্যালয়টি এ অবস্থায় পড়েছে। এমপিওভুক্তির সুযোগ থাকলেও প্রধান শিক্ষক তা করেননি। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, বিদ্যালয়টি এমপিওভুক্ত করার জন্য আবেদন করা হয়েছে।
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়টির কোষাধ্যক্ষ জানিয়েছেন, সারা দেশে মোট ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিদ্যালয় আছে। সব কটিতেই বরাদ্দ বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। যার কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বেতন পাচ্ছেন না। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে বিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম ও শিক্ষার্থীদের ওপর। মঞ্জুরি কমিশন এ বিষয়ে একটা কমিটি করেছে। তাঁর আশা, দ্রুত সমস্যাটার সমাধান হবে।
[ad_2]
Source link