ক্যান্সার আক্রন্ত মাকে বাঁচানোর আকুতি জবি শিক্ষার্থীর


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) এর অর্থনীতি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান আবির এর মা দীর্ঘদিন যাবৎ এডেনোকারসিনোমা (রেক্টম) নামক ক্যান্সারে আক্রান্ত রয়েছেন। পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট থাকায় কয়েকমাস চিকিৎসা করার পর এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তার পরিবার। জ্বরুরি ভিত্তিতে সার্জারির জন্য বর্তামানে পাঁচ লক্ষ টাকার প্রয়োজন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তাদের ৫ সদস্যবিশিষ্ট পরিবার। বার্ধক্যজনিত কারনে তাদের বাবা উপার্জন করতে পারেন না। সংসারের যাবতীয় খরচ তার ভাইয়েরা পরিচালনা করেন। এখন তার বাবার এ অবস্থায় দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে আবির সহ তার পুরো পরিবার।

মেহদি হাসান আবিরের সাথে কথা বলে জানা যায়, তার মা গত জানুয়ারি মাস থেকেই অসুস্থ আছেন। ঢাকার শ্যামিলি এক প্রাইভেট হাসপাতালে কয়েকমাস চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখানে তাকে পাঁচটি কেমোথেরাপি দেয়া হয়েছে। কেমোথেরাপি এবং চিকিৎসা ব্যয় বাবদ সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তামানে সুস্থতার জন্য জ্বরুরি ভিত্তিতে সার্জারি করতে হবে যার জন্য প্রায় ৫ লক্ষ টাকার প্রয়োজন।

মেহদি হাসান আবির তার মাকে বাঁচাতে সকলের কাছে অনুরোধ করে বলেন, গত জানুয়ারি মাস ওনার এডেনোকারসিনোমা (রেক্টম) নামক ক্যান্সার ধরা পরে। চিকিৎসা ব্যয় বাবদ ৩,৫০,০০০ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। একটা মধ্যবিত্ত পরিবার, আর এতো টাকা অনেক বড় একটা বিষয়। এখন মায়ের সার্জারি বাবদ পাঁচ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। করোনার এ সময়ে কোথাও থেকে টাকা জোগাড় করতে পারছি না।

মেহদি হাসান আরো বলেন, আমি আপনাদের কাছে আমার মায়ের চিকিৎসার জন্য সাহায্য চাই। আপনারা সকলে সহযোগিতা করলে আমি আমার মাকে আবার মা বলে ডাকতে পারবো। আমার মায়ের সুস্থতার জন্য জরুরি ভিত্তিতে সার্জারি করা প্রয়োজন, যার জন্য প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। আমার পরিবারের পক্ষে এই পরিমান অর্থ ব্যবস্থা করা সম্ভব না। এমতাবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য মহোদয় ও সমাজের বিত্তশালীদের সাহায্য ছাড়া মায়ের চিকিৎসা করানো সম্ভব না। এখন আপনাদের সাহায্যই আমার মায়ের চিকিৎসার শেষ ভরসা।

যোগাযোগঃ
মেহদি হাসান আবির
বিকাশঃ০১৫২১২০৮০২৮ (পার্সোনাল)
০১৫২১৭৯১৩৯৪ (পার্সোনাল)
রকেটঃ ০১৫২১২০৮০২৮
নগদঃ ০১৫২১২০৮০২৮
সোনালী ব্যাংকঃ ৪৪০৪০০১০০০৩৯৪ (বুয়েট শাখা)

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*